শিরোনাম |
হিটস্ট্রোকের কারণ ও প্রতিরোধের উপায়
নিজস্ব প্রতিবেদক :
|
![]() হিটস্ট্রোকের কারণ ও প্রতিরোধের উপায় হিটস্ট্রোকে কারা আক্রান্ত হতে পারে? -শ্রমিক -ক্রীড়াবিদ -শিশু -বয়োবৃদ্ধ -প্রতিবন্ধী ব্যক্তি -যাদের ওজন বেশি -যারা শারীরিক ভাবে দুর্বল বা অসুস্থ বা যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে। হিট স্ট্রোকের লক্ষণগুলো হচ্ছে- * শরীর প্রচণ্ড ঘামতে শুরু করে আবার হঠাৎ করে ঘাম বন্ধ হয়ে যায় * নিঃশ্বাস দ্রুত হয় * নাড়ির অস্বাভাবিক স্পন্দন হওয়া অর্থাৎ হঠাৎ ক্ষীণ ও দ্রুত হয় * রক্তচাপ কমে যায় * প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় * হাত পা কাঁপা, শরীরে খিঁচুনি হয় * মাথা ঝিমঝিম করা * তীব্র মাথাব্যথা * ব্যবহারে অস্বাভাবিকতার প্রকাশ * কথা-বার্তায় অসংলগ্ন হওয়া * শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে দৈনিক ৬ বারের চেয়ে কম প্রস্রাব করছে কিনা। স্ট্রোক হলে বা লক্ষণ দেখা দিলে যা করবেন: * হিট স্ট্রোকের লক্ষণ দেখা দিলেই প্রথমে শরীরের তাপ কমানোর জন্য ঠাণ্ডা পানি দিয়ে শরীর মুছে দিন * আক্রান্ত ব্যক্তিকে শীতল পরিবেশে নিয়ে আসুন। * শরীরের কাপড় যথাসম্ভব খুলে নিন, সম্ভব হলে বগল কুঁচকি, ঘাড় ও পিঠে বরফ ধরুন। * প্রচুর পানি, ফলের শরবত অথবা স্যালাইন পান করতে দিন। * হিট স্ট্রোক হয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেললে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব স্থানীয় হাসপাতালে নিতে হবে। হিটস্ট্রোক এড়াতে যা করবেন: - যথাসম্ভব ঘরের ভেতরে বা ছায়াযুক্ত স্থানে থাকতে হবে। - ঢিলেঢালা হালকা রঙের সুতি কাপড় পরতে হবে। - প্রচুর পরিমাণ পানি, খাওয়ার স্যালাইন অথবা ফলের রস পান করতে হবে। - রোদে বাইরে যাওয়ার সময় টুপি, ক্যাপ অথবা ছাতা ব্যবহার করা উচিত। - রোদে দীর্ঘ শারীরিক পরিশ্রম অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে। অনেকে পানির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে বাহিরের অস্বাস্থ্যকর বিভিন্ন খাবার, পানীয়, শরবত, আইসক্রিম খায় তা থেকে হেপাটাইটিস, ডায়রিয়া সহ প্রাণঘাতী পানি বাহিত রোগ হতে পারে। ঠান্ডা পানি ও গরম থেকে গলাব্যথা, কাশি, জ্বর, সর্দি হতে পারে এ ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। ডাঃ মোঃ সফিউল্যাহ প্রধান বাত ব্যথা প্যারালাইসিস পঙ্গুত্ব আর্থ্রাইটিসে রিহেব-ফিজিও বিশেষজ্ঞ সহযোগী অধ্যাপক , আইআইএইসএস ও কনসালটেন্ট ,ডিপিআরসি ফোনঃ 09666774411 |