শিরোনাম |
পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
নিজস্ব প্রতিবেদক :
|
![]() পরীমণির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি দেশব্যাপী বহুল আলোচিত এ মামলার বিষয়ে রোববার (২৬ জানুয়ারি) ঢাকার চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জুনায়েদের আদালত এমন আদেশ দেন। এছাড়াও, মামলার চার্জগঠন শুনানিতে নায়িকার হাজিরের দিন ধার্য করা হয়েছিল কিন্তু হাজির হননি পরী। তাই তার বিরুদ্ধে এ পরোয়ানা জারি করেন আদালত। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পরীমণির আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভী। ইতিপূর্বে ২০২০ সালের ৬ জুলাই আদালতে মামলা করেন নাসির উদ্দিন। মামলায় পরীমনি ছাড়াও আসামি করা হয় পরীর দুই সহযোগী ফাতেমা তুজ জান্নাত বনি ও জুনায়েদ বোগদাদী জিমিকে। এ প্রসঙ্গে এজাহারে বলা হয়, পরীমনি ও তার সহযোগীরা ২০২১ সালের ৯ জুন রাত ১২টার পর সাভারের বোট ক্লাবে ঢুকে অ্যালকোহল পান করেন। এরপর নাসির উদ্দিনকে আকৃষ্ট করাসহ মদের বোতল বিনামূল্যে নিয়ে যেতে চান। তবে না দিতে চাইলে ক্লাব ভাঙচুর করেন পরীমনি ও তার সহযোগীরা। পরবর্তীতে রাত সোয়া ১ টার দিকে বাদী নাসিরউদ্দিন ক্লাব ত্যাগ করার সময় পরীমনি উদ্দেশ্যমূলকভাবে তাকে ডাক দেন। একপর্যায়ে পরীমনি অশ্লীল অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে নাসির উদ্দিনকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন এবং একটি ব্লু লেবেল অ্যালকোহলের বোতল বিনামূল্যে পার্সেল দেয়ার জন্য চাপ দেন। তাতেও বাদী রাজি না হওয়ায় পরীমনি গালমন্দ করেন। তাদের মধ্যে বাদানুবাদের একপর্যায়ে পরীমনি বাদীর দিকে একটি সারভিং গ্লাস ছুড়ে মারেন এবং হাতে থাকা মোবাইল ফোনটিও ছুড়ে মারেন। এতে নাসির উদ্দিন মাথায় এবং বুকে আঘাতপ্রাপ্ত হন। এদিকে ২০২১ সালের ১৪ জুন ধর্ষণচেষ্টা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে নাসির উদ্দিন মাহমুদ ও তার বন্ধু অমির নাম উল্লেখ করে পরীমণি ঢাকার সাভার থানায় মামলা দায়ের করেন। এসময় পরীমনির বিরুদ্ধেও মাদক মামলা হয়। |